মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

বাঙ্গালিবাবুর শায়েরি চর্চা

এক বাঙ্গালিবাবুর শখ হলো তিনি শের-শায়েরি শিখবেন। তিনি গিয়ে হাজির হলেন গুলজারসাহেবের কাছে। সব শুনে গুলজারসাহেব বললেন, "ঠিক আছে। আমি একটা শের বলছি, আর আপনি সেটা শুনে আমার পর বলবেন।" বাঙ্গালিবাবু বললেন, "ঠিক আছে।"

গুলজারসাহেব বললেন, "না গিলা করুঙ্গা / না শিকওয়া করুঙ্গা / তু সলামত রহে ইস দুনিয়া মে / রব সে ইয়েহী দুয়া করুঙ্গা।"

বাঙ্গালিবাবু এই শুনে বললেন, "না গীলা কোরেগা / না শুখা কোরেগা / তু শালা মত রহো ইস দুনিয়া মে / রোব সে ইয়েহী দোয়া কোরেগা।"

গুলজার মূর্চ্ছা গেলেন!


৩টি মন্তব্য:

  1. স্ত্রীরা তাদের নিজের নিজের স্বামীদের সঙ্গে কিভাবে ঝগড়া করেন –
    পাইলটের স্ত্রী – “বেশী ওড়ার চেষ্টা করনা ।“
    অধ্যাপকের স্ত্রী – “আমাকে শেখাবার চেষ্টা করনা ।“
    পেন্টারের স্ত্রী – “আমি কিন্তু তোমার গায়ের ওপর সমস্ত রংটাই ঢেলে দেব ।“
    ধোপার স্ত্রী – “নতুন জামাকাপড় পরেছ । সব ধুয়ে দেব ।
    অভিনেতার স্ত্রী – “আর বেশী নাটক করতে হবেনা ।“
    ডেন্টিস্টের বৌ – “দাঁত ভেঙ্গে দেব ।“
    চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্টের বৌ – “হিসেবে থাক ।“
    ইঞ্জিনিয়ারের বৌ – “সব পার্টস ঢিলে করে ছাড়ব ।“
    স্থপতির (আর্কিটেক্ট) বৌ – “সোজা থাক নয়তো মুখের ডিজাইন পালটে দেব ।“
    আর সব থেকে আকর্ষণীয় বোধহয় –
    মার্কেটিং একজিকিউটিভের বৌ – “বেশী কথা বললে, OLX-য়ে বিক্রী করে দেব ।

    উত্তরমুছুন