বুধবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৫

মহারাণী এলিজাবেথ আর সুব্রমানিয়াম স্বামী

শোনা যাচ্ছে যে গতকাল রাতে মহারাণী এলিজাবেথ আমাদের সুব্রমানিয়াম স্বামী কে ফোন করেছিলেন। কথাবার্তা কি হলো, সেটা শোনা যাক!

স্বামী, "হ্যালো, কে বলছেন?"

রাণী এলিজাবেথ, "মিঃ স্বামী, আপনি এসব কি শুরু করেছেন? এই বুড়ো বয়সেও একটু শান্তিতে থাকতে দেবেন না?"

স্বামী, "ম্যাডাম, ঠিক বুঝতে পারলাম না..."

রাণী এলিজাবেথ, "এঃ, ন্যাকা! এখন বুঝতে পারছে না! বলছি কোহিনুর-টোহিনুর যা আছে সব আমি ফিরিয়ে দিচ্ছি। চাইলে কাল-পরশুর মধ্যেই পাঠিয়ে দেবো। কিন্তু বাছা, এটা কিন্তু তোমাকে বন্ধ করতে হবে।"

স্বামী, "কোনটা?"

রাণী এলিজাবেথ, "যীশুর দিব্যি, তোমার ভগবানের দিব্যি, তোমার ছেলে বউয়ের আল্লার দিব্যি, তুমি এক্ষুণি বলা বন্ধ করো যে রাহুল গান্ধী বৃটিশ নাগরিক!"

বুধবার, ১১ নভেম্বর, ২০১৫

রাবণের অভিমান

রাম আর রাবণ খুব সিরিয়াসলি যুদ্ধ করছেন।  হঠাৎ করে রাবণ লক্ষ্য করলেন যে রামের পেছনে কে একজন দাড়িয়ে আছেন।

ভালো করে লোকটাকে দেখে রাবণ রামকে বললেন, "চল ইয়ার Bye!" এই শুনে রাম আশ্চর্য্য হয়ে জিজ্ঞেস করলেন, "কেন, কি হলো?" রাবণ বললেন, "কিছু না, যা সীতাকে নিয়ে যা...Bye।" রাম তো পুরো হতভম্ব হয়ে আবারো জিজ্ঞেস করলেন, "দাঁড়া না, আরে কি হয়েছে, বলবি তো?" রাবণ বললেন, "নেহি ইয়ার..আচ্ছা..I am sorry ...OK?"

রামের কাতর জিজ্ঞাসা, "আরে বল না ভাই, কি হয়েছে?" রাবণের অভিমানভরা কন্ঠস্বর, "না রে ভাই কিছু না। এর পর আর কোন কথাই হয় না ... no tension ...Bye!" রামের আবেগভরা স্বর, "না, এটা হয় না! আগে বল কি হয়েছে? আমার দিব্যি, বল কি হয়েছে?"

অভিমানে রাবনের চোখে তখন জল নেমে এসেছে। কাঁদোকাঁদো স্বরে রামকে বললেন, "ছাড় না ভাই! এটুকু সামান্য ব্যাপার নিয়ে তুই কিনা রজনীকান্তকে ডেকে নিয়ে এলি?"

সোমবার, ২ নভেম্বর, ২০১৫

কি বলেছিলাম?

এক রিপোর্টার মোদিজিকে জিজ্ঞেস করলো, "মোদিজি, আপনি এর আগে কখনো ২০০ টাকা কিলোর ডাল খেয়েছেন?"

মোদিজি বললেন, "আমি কি বলেছিলাম সেটা মনে আছে তো? যে কাজ কংগ্রেস ষাট বছরে করতে পারে নি, আমি এক বছরের মধ্যে করে দেখিয়ে দিলাম। বলেছিলাম না, নিজেও খাবোনা, কাউকে খেতেও দেবো না! হুঁহুঁ বাবা, আমি এক কথার মানুষ!"

আমি তোমার কোক থেকে বেরিয়েছি মা!

একটা মেয়ে বসে কোক খাচ্ছিলো। 

হঠাৎ করে একটা মশা ঐ কোকের গ্লাস থেকে বেরিয়ে এসে বললো, "মা, মা ..."

মেয়েটা রেগেমেগে বললো, "এই শালা মশা, আমি তোর মা নই!"

মশাটা কাঁদোকাঁদো গলায় বললো, "এরকম বলো না মা! আমি তোমার কোক থেকে বেরিয়েছি!"

টুয়ুর জন্মদিন

সান্টা বান্টাকে জিজ্ঞেস করলো, "আরে ভাই, পাশের বাড়ি থেকে অতো আওয়াজ আসছে, ব্যাপারটা কি?"

বান্টা বললো, "আজকে ওদের বাড়িতে জন্মদিনের উৎসব চলছে রে।"

সান্টা, "কার জন্মদিন?"

বান্টা, "টুয়ুর..."

সান্টা অবাক হয়ে বললো, "টুয়ু?"

বান্টা বললো, "হ্যাঁ, তাইতো শুনতে পেলাম। সব্বাই বলছিলো হ্যাপি বার্থডে টুয়ু!"

শনিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৫

কাল এনে দেবো

পচাদা নিজের দোকানের নতুন কর্মচারি বান্টাকে বলল "আমি বাড়ি থেকে আসছি, কোন খদ্দের ফেরাবি না। যা চাইছে তা দোকানে না থাকলে অন্য কোম্পানির কিছু একটা দিয়ে বলবি আজকের মত চালিয়ে নিতে, কাল এনে দেবো"।

খদ্দের :"ভাই টয়লেট পেপার আছে?"

বান্টা: " না দাদা, শিরিষ কাগজ আছে, আজকের মত চালিয়ে নিন, কাল এনে দেবো"।

বৃহস্পতিবার, ১ অক্টোবর, ২০১৫

বেশী পড়া স্বাস্থ্যের পক্ষে হানিকারক

এক বিশাল পড়াকু টাইপের ছেলে তার গার্লফ্রেণ্ডকে নিয়ে জীবনে প্রথমবার ডিনার ডেটে গেছে।

ওয়েটার এসে পাশে দাঁড়িয়ে জিজ্ঞেস করলো, "কি অর্ডার করবেন স্যার ... ম্যাডাম?"

তো ছেলেটা ভাবলো একবার মেনুকার্ডটা দেখে নেওয়া যাক। কিন্তু পড়তে পড়তে বেচারার মাথার হাল তো অলরেডি বেহাল। কিছুতেই মেনু নামটা মনে আসছে না।

মিনিট দুয়েক মাথা-টাথা চুলকে বললো, "ভাই, একটু সিলেবাসটা নিয়ে এসো তো!"

রবিবার, ১২ জুলাই, ২০১৫

বনফুল: কিছু মজার ঘটনা

১) ডা. বলাইচাঁদকে ল্যাবরেটরির কাজে সাহায্য করত সীতাবি। দূর থেকে রুগীরা আসত। কেউ কেউ পরীক্ষা নিরীক্ষার জন্য আনত ইউরিন আর স্টুলের স্যাম্পেল। একবার এক রুগীর স্টুলের ভাঁড়ের সঙ্গে কারো মিষ্টির ভাঁড় অদল বদল হয়ে যায়। 
সীতাবি গোটা গোটা মিষ্টি দেখে দৌড়ে এসে ডাক্তারবাবুকে বলল, "বাবু ইয়ে মরিজ তো বাচেগা নেহি। ইসকো খানা তো একদম হজম নেহি হুয়া। যৈসে কি তৈসে রহ গিয়া।"

২) অমৃত বাজারের নিয়মিত লেখক আশুবাবু একবার বনফুলকে বললেন, "আপনি কত রকমের কুকুর দেখেছেন?"
বনফুল বললেন, "কেন বলুন তো?"
আশুবাবু, "আর বলেন কেন, এক ভদ্রলোকের ড্রয়িং রুমে পাপোশে পা মুছতে গেলুম, পাপোশটা খ্যাক করে কামড়ে দিল।"

৩) পরিমল গোস্বামী গেছেন ভাগলপুরে বনফুলের বাড়িতে। দুপুরে খেয়ে শুয়েছেন। বিকেলে উঠে বললেন, "আজ রাতে কিছু খাব না। পেটটা গুড় গুড় করছে।"
বনফুলের সন্দেহ হল। তিনি খাটের তলায় উঁকি মেরে দেখলেন, যা ভেবেছেন ঠিক তাই। খাটের তলায় কুকুরটা শুয়ে আছে আর থেকে থেকে গুড় গুড় করছে।

তথ্য : শিলাদিত্য


শনিবার, ৪ জুলাই, ২০১৫

আমি এখানে নতুন এসেছি ভাই!

একটা লোক পুরো বেহেড মাতাল হয়ে বার থেকে কোনোমতে টলতে টলতে বেরিয়ে এলো। বাইরে এসেই তার দেখা আরে বেহদ্দ মাতালের সাথে।

প্রথম মাতাল আকাশের দিকে তাকিয়ে দ্বিতীয়জনকে বললো, "ভাই, আকাশে ওটা কি চাঁদ না সূর্য্য?"

দ্বিতী্য মাতাল চোখমুখ কুঁচকে ওপরের দিকে তাকিয়ে বললো, "জানিনা ভাই! আমিও এখানে নূতন এসেছি।"

কোনটা ভালো লাগে?

আমাদের পচাদার বউ পচাদাকে জিজ্ঞেস করলো, "আচ্ছা, তোমাকে একটা প্রশ্ন করছি, সত্যি সত্যি উত্তর দেবে?"
বাংলা জোক, চুটকি জোক
পচাদা বললো, "কোন কথাটা আমি তোমাকে মিথ্যা বলি? পুছো তোমার কোশ্চেন!"
এস এম এস জোক, পচাদা জোকা, পচাবৌদি
পচাবৌদি বললো, "আচ্ছা, তোমার কোন জিনিসটা সবচেয়ে বেশী ভালো লাগে? আমার সৌন্দর্য্য, না আমার বুদ্ধি?"
অনাবিল হাসি, সুস্থ জোক, ফ্যামিলি জোক
পচাদা একটা মুচকি হাসি দিয়ে বললো, "আররে, তোমার এই জোক করার অভ্যেসটাই আমার সবচেয়ে ভালো লাগে!"
Bengali joke, bangla joke, sms joke
pochada, clean joke

শোধবোধ

একটা মিনিবাসের মধ্যে এক ভদ্রলোক বহু কষ্টে মাথা নিচু করে, ঘাড় গুঁজে দাঁড়িয়ে যাচ্ছিলেন। মিনিবাসের যেমন চরিত্র, উদ্দাম গতিতে কিছুক্ষণ চলার পর আচমকা ব্রেক কষে দাঁড়িয়ে যাচ্ছে। আর সেই দাঁড়ানো ভদ্রলোক টাল সামলাতে না পেরে সামনের সিটের উপর গিয়ে পড়ছেন। ভদ্রলোক যে সিটের উপর বারবার পড়ছিলেন সেই সিটে এক সুন্দরী মহিলা বসা আর পাশে ভদ্রমহিলার স্বামী। ভদ্রমহিলার কোলের উপর বারবার পরপুরুষ এসে পড়ছে, এতে ভদ্রমহিলার কোনও বিকার নেই। কিন্তু ভদ্রমহিলার স্বামী দেবতাটি প্রচণ্ড ক্রুদ্ধ। তিনি চেঁচামেচি, গালিগালাজ শুরু করলেন, "কি বদমায়েশ লোক আপনি মশায়, কি অসভ্য, বারবার আমার বৌয়ের গায়ের উপর পড়ছেন।"

পতনশীল ভদ্রলোকটি কিন্তু এত গালাগালি শুনেও নির্বিকার। এবং যথারীতি বাসের আচমকা থামার পর টাল সামালাতে না পেরে সেই মহিলার কোলের উপর হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন। আর স্বামী দেবতাটি আরও তেলে বেগুনে জ্বলে উঠছেন। এর পরও ভদ্রলোক নির্বিকার ভাবে বাইরে তাকিয়ে রইলেন। এর মধ্যে তার গন্তব্য এসে গেছে। 

নামার সময় পকেট থেকে একটা ভিজিটিং কার্ড বের করে উত্তেজিত স্বামী দেবতার হাতে দিয়ে বললেন, "দাদা , নিজের অজান্তে, অনিচ্ছায় এবং বাসের ঝাঁকুনি সামলাতে না পেরে বেশ কয়েকবার আপনার স্ত্রীর গায়ে পড়ে গিয়েছিলাম। আপনি অনেক গালাগালি করেছেন। আপনার মুখ দেখে মনে হচ্ছে আপনি এখনো রেগে আছেন। এখনো যদি আপনার মনে শান্তি না হয়ে থাকে, এই কার্ডে আমার ঠিকানা আছে।"

ভদ্রলোকের এই অনুতাপদগ্ধ আচরণে স্বামী বেচারা একটু বিব্রত বোধ করতে লাগলেন। তিনি একটা ঢোঁক গিলে প্রশ্ন করলেন, "আপনার ভিজিটিং কার্ড আর ঠিকানা নিয়ে আমি কি করব?" 

গমনোদ্যত ভদ্রলোক বাসের সিঁড়িতে পা দিয়ে বললেন, "কি আর করবেন? কোনও রবিবার অথবা ছুটির দিনে দয়া করে একটু সময় বার করে আমার বাড়ীতে আসবেন। আমার স্ত্রীর কোলে আধ ঘণ্টা বসবেন। আমি কিছু মনে করব না। আমি যে আপনার স্ত্রীর কোলের উপর বারবার পড়েছিলাম, সেটা শোধবোধ হয়ে যাবে।"

( সংগৃহীত : শিব্রাম চক্কত্তি ও তারাপদ রায়ের যুগলবন্দী।)

বুধবার, ১৭ জুন, ২০১৫

পচাদার চিকিৎসা

আমাদের পচাদা গেছে ডাক্তারের কাছে। গিয়ে বললো, "ডাক্তারবাবু, আমার পেটে গ্যাসের অনেক সমস্যা। কিন্তু ভালো দিক এই যে আমার গ্যাসের গন্ধও হয় না, আওয়াজ ও হয় না। এখানে বসে আমি ১৫-২০ বার গ্যাস ছেড়েছি; কিন্তু কেউ টেরই পায় নি!"

ডাক্তারঃ "এই ওষুধটা খান, আর এক সপ্তাহ পরে আসবেন।"

এক সপ্তাহ পর ...

পচাদা ডাক্তারের কাছে গিয়ে প্রায় আর্তনাদ করে বলে উঠলো, "এ কি ওষুধ দিলেন ডাক্তার সাহেব, আমার গ্যাসে এখনো আওয়াজ নেই; কিন্তু জঘন্য গন্ধ বের হয়!"

ডাক্তারবাবু গম্ভীরভাবে বললেন, "গুড, আপনার নাক ঠিক হয়ে গেছে; এখন আপনার কানের চিকিৎসা করতে হবে!"


রবিবার, ৭ জুন, ২০১৫

ছাত্রদের সাহস

এক ইঞ্জিনিয়ারিং আর মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপাল, দুজনের মধ্যে তর্ক হচ্ছিলো যে কার ছাত্রদের সাহস বেশী।

মেডিকেল কলেজের প্রিন্সিপাল তাঁর ছাত্রদের ডেকে হাঙরে ভর্তি সমুদ্রের মধ্যে ঝাঁপ মারতে বললেন। ছাত্ররা কোনও প্রশ্ন না করে সোজা ঝাঁপ মেরে দিলো। প্রিন্সিপাল ঘুরে তাঁর বন্ধুকে বললেন, "দেখলে? আমার ছাত্রদের সাহস কতোখানি?"

ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের প্রিন্সিপালও তাঁর ছাত্রদের ডেকে হাঙরে ভর্তি সমুদ্রের মধ্যে ঝাঁপ মারতে বললেন। ছাত্ররা সমুদ্রের দিকে একবার তাকিয়ে বললো, "আপনি আমাদের নিজের মতন পাগল ভেবেছেন নাকি?" ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের প্রিন্সিপাল এবার তাঁর বন্ধুকে বললেন, "দেখলে? আমার ছাত্রদের সাহস!"


সোমবার, ১ জুন, ২০১৫

গুগল ছেলে না মেয়ে?

আমাদের পচাদা সন্ধেবেলা পাড়ার আড্ডায় এসেই বললো, "একটা জিনিস বল দেখি, গুগল ছেলে না মেয়ে?"

আমরা এর-ওর দিকে মুখ চাওয়াচাওয়ি করছি দেখে পচাদা একটা করুণার হাসি হেসে বললো, "এতো সোজা জিনিসটাও বলতে পারলি না! গুগল হলো মেয়ে।"

এবার আমরা পচাদাকে ধরলাম, "যাতা বললেই হলো? গুগল মেয়ে হলো কিকরে?"

পচাদা খুবই তাচ্ছিল্যের সঙ্গে বললো, "দেখ বাওয়া, গুগল মেয়েই। কারন, তোকে কোন কথাই শেষ করতে দেবে না, আর তার আগেই পঞ্চাশটা সাজেশন দিয়ে বসবে! এবার বুঝলি?" বলেই কেটে পড়লো।


সান্টা সিং এর প্রার্থনা

সান্টা সিং এর গ্রামের অনেকেই কানাডা চলে যাওয়ায় তারও ইচ্ছা হলো ভারত ছেড়ে কানাডা চলে যাবে। এদিকে তার কাছে অতো টাকাও নেই যে এরোপ্লেনের টিকেট কেটে কানাডা যেতে পারবে।
বাংলা জোক
অনেক ভেবেচিন্তে সান্টা শেষমেষ ভগবানের কাছে কাতর প্রার্থনা শুরু করলো। প্রার্থনায় সাড়া দিয়ে ভগবান এসে বললেন, "বলরে সান্টা, কি চাস তুই?"
সান্টা সিং জোক
সান্টা বললো, "প্রভু আমার বাড়ি থেকে কানাডা পর্যন্ত একটা রাস্তা বানিয়ে দাও, যাতে আমি ট্রাক চালিয়েই কানাডা চলে যেতে পারি।"
সবার জন্য জোক
ভগবান আঁৎকে উঠে বললেন, "অসম্ভব! তুই অন্য কিছু চা।"
এস এম এস জোক
একটু ভেবে নিয়ে সান্টা বললো, "ঠিক আছে। তাহলে আমাকে এমন একজন মেয়ের সাথে মিলিয়ে দাও যে শুধু আমাকেই ভালোবাসবে।"
সর্দার জোক
একটা হেঁচকি তুলে ভগবান জিজ্ঞেস করলেন, "বেটা সান্টা, রাস্তাটা সিঙ্গল লেন হবে না ডাবল লেন?"
চালু জোক
ফ্রেশ জোক

প্রথম অপারেশন

ডাক্তারবাবু জীবনের প্রথম অপারেশন করতে চলেছেন। খুবই উৎকণ্ঠিত। অপারেশন একসময় শেষও হয়ে গেলো এবং রোগীও কিছুক্ষণ বাদেই অক্কা পেলেন।
বাংলা জোক
রোগী মরে যাওয়ার পর ডাক্তারবাবু দেওয়ালে টাঙ্গানো ভগবানের ছবির সামনে গিয়ে হাতজোড় করে, মাথা নীচু করে খুবই ভক্তিভরে বললেন, "হে প্রভু, জগতের প্রাণদাতা, আমার তরফ থেকে এই প্রথম নৈবেদ্য দয়া করে গ্রহণ করুন!"
ডাক্তার
অপারেশন

সেলফি


(এটা পাগলা দাশুর ডায়েরি থেকে সংগৃহীত।)

বেঁকেচুরে সেলফি তুলি, তাহাতে এফেক্ট ডালি,
স্ট্যাটাস মাখিয়া দিয়া তাতে,
ন্যাকা ন্যাকা বোকা শব্দ,
চারিদিক উত্তপ্ত,
জনগণ লাইক মারিয়া যায় তাতে।


রবিবার, ৩১ মে, ২০১৫

অচ্ছে দিন!

ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদিজিকে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করলেন, "ভোটের আগে তো রোজ অচ্ছে দিন এর কথা শুনতাম।তা অচ্ছে দিন কি এসে গেছে?"
নরেন্দ্র মোদি জোক, বাংলা জোক
মোদিজি বললেন, "ভাই, তোমাদের মিডিয়াতে তো রোজ ফেয়ার এ্যাণ্ড লাভলির বিজ্ঞাপন বেরোয়। আমারও একটা প্রশ্ন ছিলো। যারা ফেয়ার এ্যাণ্ড লাভলি লাগাচ্ছে, তাদের সব্বাই কি ফর্সা হয়ে গেছে?"


সোমবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

কানমলা

যাক্,
এই আসন্ন গ্রীষ্মকালে সবচেয়ে বেশী কানমলা কে খাবে বলুন তো?
ফ্যানের রেগুলেটর

সোমবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

প্রার্থনা

একটা সুন্দর রেস্তোরাঁতে ...
কর্তা :- চল, খাবার এসে গেছে টেবিলে, খাওয়া যাক
গিন্নি :- কিন্তু তুমি তো বল, খাওয়ার আগে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করতে!
কর্তা :- সে তো বাড়ীতে,এখানকার রাঁধিয়ে জানে, কি ভাবে রান্না করতে হয়।



সোমবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

রাহুল গান্ধী জিন্দাবাদ

একজন বেশ নামকরা কমেডিয়ান দিল্লীর বাইরে একটা ফার্মহাউসে প্রোগ্রাম করার জন্য যাচ্ছিলো। কিছুদূর যাওয়ার পরেই তার গাড়িটা খারাপ হয়ে গেলো। বেশ খানিকক্ষণ দাঁড়ানোর পর একটা মিনিবাস আসতে দেখে সেটাকেই দাঁড় করিয়ে লিফট নিয়ে নিলো।
এবার বাসটা ছিলো কংগ্রেসের নির্বাচনকর্মীদের জন্য। যেহেতু আমাদের কমেডিয়ান মোটামুটি জনপ্রিয়, কাজেই কংগ্রেসীরা জোরাজুরি শুরু করে দিলো কিছু রাজনৈতিক জোক শোনানোর জন্য। এদিকে কমেডিয়ানের হয়েছে মুশকিল। কারন তার সবকটা রাজনৈতিক জোকই রাহুল গান্ধীকে নিয়ে।
শেষে তার মাথায় একটা বুদ্ধি এলো। রাহুল গান্ধীর জায়গায় নরেন্দ্র মোদি বললেই আর কংগ্রেসীরা রাগ করবে না নিশ্চয়।
এই ভেবে সে বলতে শুরু করলো, "একবার নরেন্দ্র মোদি ..."
কথা শেষ করার আগেই পেছন থেকে এক রাম গাঁট্টা এসে পড়লো তার মাথায়।
ঘাবড়ে গিয়ে কমেডিয়ান বললো, "কি হলো রে ভাই, মাথায় ওভাবে মারলে কেনো?"
সাথেসাথেই বেশ কয়েকজন একসাথে চীৎকার করে উঠলো, "কিরে ব্যাটা, তুই নরেন্দ্র মোদি বলছিস কেনো? রাহুল গান্ধী কি মরে গেছে নাকি?"


রাহুল গান্ধী আর অরবিন্দ কেজরিওয়াল ১

আমাদের পচাদা সন্ধেবেলার আড্ডায় এসে মুখটা গম্ভীরভাবে বললো, "বুঝলি, এইমাত্র টিভিতে দেখলাম দিল্লীতে হেবভি ইলেকশন ক্যাম্পাইনিং চলছে। সেটা দেখে একটা প্রশ্ন মনে এলো। উত্তরটা দিতে পারলে ফুচকা খাওয়াবো।"

"ধর, রাহুল গান্ধী আর অরবিন্দ কেজরিওয়াল দুজনেই দাঁড়িয়ে আছে। এখন দুজনের মধ্যেকার যে দূরত্ব, সেটাকে কি বলা যায়?"

মাথাটাতা চুলকেও আমরা উত্তর দিতে না পারায় পচাদা তাচ্ছিল্যের হাসি হেসে বললো, "ওটাকে বলা হয়, Jokes Apart!"